

কিভাবে আইনি ঝুঁকি এড়িয়ে সঠিক পথে ব্যবসা করবেন

ফার্মেসি আইন খণ্ড বইটির কিছু পেজ ফ্রি পড়তে এখানে ক্লিক করুন
আইন জানুন, আত্মবিশ্বাস নিয়ে ব্যবসা চালান!
পাঠক সংখ্যা
0


ফার্মেসি ব্যবসায় আইন জানুন, বিশ্বস্ত সেবা প্রদান করুন!
ফার্মেসি আইন খণ্ড বইটি কেন প্রয়োজন

ফার্মেসি আইন খণ্ড বইটি আপনাকে জানাবে প্রয়োজনীয় সব নিয়ম, নীতি ও লাইসেন্স সম্পর্কিত গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। সচেতন ফার্মাসিস্ট হোন, পেশাগত সুরক্ষা নিশ্চিত করুন!

ওষুধের ধরন, সংরক্ষণ, বিক্রয় ও প্রেসক্রিপশন সংক্রান্ত নিয়মগুলো জানা ভুল ও বিপজ্জনক সেবা এড়াতে সাহায্য করে।

ফার্মেসি আইন ও নীতিমালা আপনাকে শেখায় কোন ওষুধ কীভাবে রাখতে হবে, কী বিক্রি করা যাবে, আর কোনটা যাবে না। এতে ভুল কম হবে, ঝুঁকি থাকবে না।

ভুল ওষুধ বা মাত্রা দিলে রোগীর বড় ক্ষতি হতে পারে। এসব থেকে রক্ষা পেতে হলে আইন ও নিয়ম জানা জরুরি।

ফার্মেসি ব্যবসা আইনের অধীনে পরিচালিত একটি পেশাগত কাজ, মুদি দোকান নয়। অবৈধ ওষুধ বিক্রি বা নিয়মভঙ্গ করলে জরিমানা ও লাইসেন্স বাতিলের ঝুঁকি থাকে।এই বইতে সহজ ভাষায় ড্রাগ লাইসেন্স, ফার্মেসি আইন ও শাস্তির বিষয়গুলো বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে।

নিয়ম মেনে ফার্মেসি চালান, ঝামেলা ও জরিমানার ভয় থাকবেনা। এই বইতে সহজভাবে লেখা হয়েছে কীভাবে নিরাপদ ও দক্ষতার সাথে ফার্মেসি চালাতে হয়।
ফার্মেসি আইন খণ্ড বইটির বৈশিষ্ট্য
-
আইন জানলেই সেবা হবে সঠিক, ব্যবসা হবে টেকসই! এই সংক্রান্ত জটিলতা দূরীকরণের জন্য ফার্মেসি আইন খণ্ড বইটি হবে আপনার এক বিশ্বস্ত পথপ্রদর্শক।
-
সাবলীল বাংলা ভাষায় রচিত বলে সব শ্রেণীর ফার্মেসি টেকনিশিয়ানরা সহজেই বুঝতে পারে।
-
ফার্মেসি ব্যবসায়, ফার্মেসি সার্টিফিকেট ও ড্রাগ লাইসেন্স, ফার্মেসি আইন ও নীতি, এবং আইন বহির্ভূত ওষুধ বিতরণ অপরাধ— সবকিছু এখন আপনার হাতের মুঠোয়।
-
যখন ব্যবসায়িক আইন সংক্রান্ত বিষয় জানার প্রয়োজন হবে তখন এই বইটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।
-
রঙিন ছবি দিয়ে অফসেট পেপারে সম্পূর্ণ বইটি কালার প্রিন্ট যা সহজেই পড়তে ও বুঝতে পারা যায়।
-
বইটি কেনার আগে কিছু পেজ পড়ে দেখার সুব্যবস্থা।
লেখক পরিচিতি

মো: আল-আমিন ১৯৮৪ সালে জয়পুরহাট জেলার আক্কেলপুর থানার কানুপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ২০০৮ সালে বি.ফার্ম. ও ২০০৯ সালে এম.ফার্ম. ডিগ্রী অর্জন করেন। বাংলাদেশে প্রথম ফার্মাসিউটিক্যাল সাইন্সে গাইড বইয়ের প্রবর্তক হিসেবে তাঁর খ্যাতি সমাদৃত। বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠিত দুটি ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি-পপুলার ফার্মাসিউটিক্যালস লি. এবং ওরিয়ন ফার্মা. লি.-এর প্রোডাক্ট ম্যানেজমেন্ট ডিপার্টমেন্টে ছয় বছরের অধিক সময় ধরে তিনি কর্মরত ছিলেন। ২০১০ সালে গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্টদের জন্য ‘AIM’ নামে তাঁর প্রথম বইয়ের আত্মপ্রকাশ ঘটে। ২০১৩ সালে বাংলাদেশে প্রথম তিনি-ই গ্র্যাজুয়েট ফার্মাসিস্ট ও ফার্মাসিউটিক্যাল সেলস ফোর্সদের লার্নিং অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের জন্য “Al-Amin Pharmacy Professional Program (APPP)” নামে একটি ট্রেনিং একাডেমির সূচনা করেন এবং বাংলাদেশের অনেক স্বনামধন্য ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিতে External Sales Trainer হিসেবেও অসংখ্য ফার্মাসিউটিক্যাল সেলস ফোর্সদের প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত করেন। তিনি ২০১৬ সালে ‘The Pharma 360’ নামে একটি Medical Research Center প্রতিষ্ঠা করেন। এই প্রতিষ্ঠানের কাজ মূলত ফার্মাসিউটিক্যাল ও মেডিকেল পাবলিকেশন, ফার্মা ও হেলথ ইন্ডাস্ট্রির সাথে প্রযুক্তির সমন্বয় সম্পর্কিত গবেষণা করা। বর্তমানে তিনি সেখানে গবেষক ও প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান হিসেবে নিয়োজিত আছেন। বাংলাদেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য বিশেষজ্ঞ প্রফেসরদের সাথে একযোগে তাঁর প্রায় ১২টির মত ওষুধ ও স্বাস্থ্য বিষয়ক বই তাঁর-ই সম্পাদনায় প্রকাশিত হয়েছে এবং কিছু কাজ চলমান রয়েছে। তাঁর লেখা এই সকল বই প্রতিনিয়ত বাংলাদেশের অসংখ্য মানুষ পড়ে উপকৃত হচ্ছে এবং স্বাস্থ্য সচেতন হচ্ছে। উল্লেখ্য, তিনি Covid-19 চলাকালীন সময়, ইমেরিটাস প্রফেসর ডাঃ এবিএম আব্দুল্লাহ’র ‘Covid-19, Guideline Expert Insights Global Research’ বইয়ের সহ-লেখক হিসেবেও কাজ করেন।
FAQ
এই বইটা কি শুধু যাদের ফার্মেসি আছে তাদের জন্য?
যারা ইতোমধ্যে ফার্মেসি টেকনিশিয়ান হিসেবে কাজ করছেন, যারা ফার্মেসি নতুনভাবে দিতে চান অথবা যারা আরও আগে থেকেই ফার্মেসি বিজনেসের সাথে জড়িত- তাদের সবার জন্য খুবই উপকারী।
আমি তো মেডিকেল সাইয়েন্সের কিছুই বুঝিনা বা এই বিষয়ে পড়িনি — তাহলে কি বুঝতে পারবো?
জি, অবশ্যই বুঝবেন। বইটি সহজ বাংলা ভাষায় রচিত বলে সকল শ্রেণীর মানুষের কাছেই অত্যন্ত গ্রহণযোগ্য এবং বোধগম্য।
বইটি কে লিখেছেন?
বাংলাদেশের স্বনামধন্য মেডিকেল লেখক, গবেষক এবং ওষুধ বিশেষজ্ঞ মোঃ আল-আমিন কর্তৃক রচিত।
বইটি কিভাবে পাবো?
অনলাইনে অর্ডার করলেই আপনার ঠিকানায় দ্রুত ডেলিভারি দিয়ে দেওয়া হবে।
ফোনে অর্ডার করতে কল করুনঃ 09613-758545
পাঠক অনুভূতি





