
এই বইগুলো শুধুমাত্র রোগের তথ্য নয়, সঠিক খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম, চিকিৎসা এবং প্রাথমিক প্রতিকার সম্পর্কে জানিয়ে আপনাকে স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপন গড়তে সাহায্য করবে।

রেগুলার মূল্য ১০০০ টাকা
অফার মূল্য ৯৫০ টাকা
‘হার্ট রোগ-চিকিৎসা-ওষুধ’ বইটির কিছু পেজ ফ্রি পড়তে এখানে ক্লিক করুন
‘ডায়াবেটিস চিকিৎসা এবং প্রতিকার’ বইটির কিছু পেজ ফ্রি পড়তে এখানে ক্লিক করুন
হার্ট এবং ডায়াবেটিস নিয়ে শিক্ষা শুরু হোক আজ-ই,
হার্ট অ্যাটাক বা ডায়াবেটিস এ আক্রান্ত হওয়ার পর নয়!


"ডায়াবেটিসমুক্ত জীবন এবং হার্টের যত্ন – বইটি পড়লেই আপনার পরিবর্তন নিশ্চিত!"
'হার্ট এবং ডায়াবেটিস' বই দুইটি কেন প্রয়োজন?

ডায়াবেটিস এবং হার্টের সমস্যা এখন ঘরে ঘরে পরিচিত নাম।একবার এই রোগগুলো হলে চিকিৎসা, ওষুধ, পরীক্ষা ইত্যাদির পেছনে ব্যয় বাড়তেই থাকে।অনেকের পক্ষে এই খরচ বহন করা কঠিন হয়ে দাঁড়ায়।

"ডায়াবেটিস চিকিৎসা এবং প্রতিকার" বইটি আপনার ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সহায়ক হবে এবং চিকিৎসা খরচ উল্লেখযোগ্যভাবে কমাতে সাহায্য করবে।

এই বই দুইটির মাধ্যমে আপনি জানতে পারবেন কিভাবে সঠিক খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম এবং সচেতন জীবনযাপনের মাধ্যমে ডায়াবেটিস মুক্ত জীবন যাপন করা সম্ভব।

ডায়াবেটিস শুধু একটি রোগ নয়— এটি হৃদরোগ, চোখের সমস্যা, স্নায়ু ক্ষতিসহ বহু মারাত্মক জটিলতার কারণ।এখনই সচেতন না হলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে। এই বইটি আপনাকে এসব জটিলতা প্রতিরোধের বাস্তবিক দিক নির্দেশনা দিবে ইনশাআল্লাহ্।

আপনার হার্ট সুস্থ রাখতে প্রয়োজন সঠিক জ্ঞান ও প্রস্তুতি।"হার্টের রোগ এবং প্রতিকার" বইটিতে হৃদরোগ প্রতিরোধের কার্যকরী টিপস, জরুরি করণীয়, খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম এবং চিকিৎসা সম্পর্কে বিস্তারিত ও নির্ভরযোগ্য তথ্য পাবেন।

সঠিক তথ্য জানলে আপনার মানসিক চাপও কমবে এবং হৃদরোগের ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারবেন।এই দুইটি বই আপনাকে ও আপনার পরিবারকে সুস্থ জীবন উপহার দিতে পারে, ইনশাআল্লাহ্।
'হার্ট এবং ডায়াবেটিস' বই দুইটির বৈশিষ্ট্য
-
ডায়াবেটিস এবং এর জটিলতা, চিকিৎসা, খাদ্যাভ্যাস, ব্যায়াম ও প্রতিকারের তথ্য সহজ ভাষায় সাজানো হয়েছে।
-
হার্টের রোগ, ওষুধ ও চিকিৎসা নিয়ে পৃথক অধ্যায়ে বিস্তারিত আলোচনা।
-
বাংলাদেশের স্বনামধন্য বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দ্বারা রচিত।
-
সহজবোধ্য, প্রাণবন্ত বাংলা ভাষায় লেখা, যাতে যেকোনো শ্রেণির পাঠক সহজে বুঝতে পারেন।
-
৮০ GSM উন্নত মানের পেপারে সম্পূর্ণ বইটি রঙিন ছাপে মুদ্রিত।
-
গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো স্পষ্টভাবে বোঝাতে ব্যবহার করা হয়েছে রঙিন চিত্র ও ডায়াগ্রাম।
-
বই কেনার আগে কিছু পৃষ্ঠা পড়ে দেখার সুযোগ।
-
চিকিৎসা পেশাজীবী ছাড়াও সাধারণ পাঠকদের জন্য আদর্শ একটি বই।
‘হার্ট রোগ-চিকিৎসা-ওষুধ’ বই এর লেখক পরিচিতি

প্রফেসর ডাঃ কে. এম. এইচ. এস. সিরাজুল হক রাজবাড়ীর সোনাকান্দর গ্রামে ১৯৪৭ সালের ২০ আগস্ট এক সমভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি পেশায় একজন স্বনামধন্য হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ। প্রফেসর ডাঃ কে. এম. এইচ. এস. সিরাজুল হক রাজবাড়ীর রাজা সূর্য্যকুমার ইন্সস্টিটিউশন হতে ১৯৬২ সালে কৃতিত্বের সাথে মেট্রিকুলেশন এবং ১৯৬৪ সালে ঢাকা কলেজ থেকে প্রথম বিভাগে এইচ.এস.সি সম্পন্ন করেন। পরবর্তীতে তিনি ১৯৬৪ সালেই ঢাকা মেডিকেল কলেজে ভর্তি হন এবং ১৯৭০ সালে এমবিবিএস ডিগ্রি লাভ করেন।
১৯৭৪ সালে BCPS থেকে মেডিসিন বিষয়ের উপর এফসিপিএস ডিগ্রি অর্জন করেন। পরবর্তীতে যুক্তরাজ্যের এডিন বার্গ থেকে FRCP, যুক্তরাষ্ট্র থেকে FACC এবং পাকিস্তান থেকে কার্ডিওলজি বিষয়ে FCPS ডিগ্রি প্রাপ্ত হন। কার্ডিওলজি জার্নাল, হাইপারটেনশন জার্নালসহ জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ের বিভিন্ন জার্নালে তাঁর প্রায় শতাধিক আর্টিকেল প্রকাশিত হয়েছে।
১৯৭৬ সালে তিনি সাবেক আই.পি.জি.এম.আর-এ (বর্তমানে BSMMU) সহকারী অধ্যাপক এবং আবাসিক চিকিৎসক হিসেবে নিযুক্ত হন। পরবর্তীতে ১৯৮১ সালে আই.পি.জি.এম.আর এবং NICVD-তে সহযোগী অধ্যাপক (কার্ডিওলজি) হিসেবে কাজ করেন। ১৯৮৯ সালে তিনি জাতীয় হৃদরোগ ইন্সটিটিউটে অধ্যাপক হিসেবে পদোন্নতি পান এবং একই বছরে জাতীয় বাতজ্বর ও হৃদরোগ নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্রে পরিচালকের অতিরিক্ত দায়িক্ত পালন করেন। ১৯৯৭ সালে বর্তমান BSMMU-তে তিনি কার্ডিওলজি বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে যোগদান করেন। ১৯৯৮ সালে একই প্রতিষ্ঠানে বিভাগীয় চেয়ারম্যান হিসেবে ২০১০ সাল পর্যন্ত কর্মরত ছিলেন। পাশাপাশি তিনি মেডিসিন ফ্যাকাল্টির প্রথম নির্বাচিত ডীন হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন।
প্রফেসর ডাঃ কে. এম. এইচ. এস. সিরাজুল হক বাংলাদেশের কার্ডিয়াক সোসাইটির দুই মেয়াদে প্রেসিডেন্ট ছিলেন এবং সার্ক কার্ডিয়াক সোসাইটির প্রেসিডেন্ট হিসেবেও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখেন। এছাড়াও তিনি এশিয়া প্যাসিফিক সোসাইটি অব কার্ডিওলজির ভাইস প্রেসিডেন্ট এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা’র (WHO) হৃদরোগ বিষয়ের উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য হিসেবে (২০০৫-২০০৮) তাঁর অবদান অনস্বীকার্য। দীর্ঘ প্রায় ৫৩ বছর ধরে বাংলাদেশের আপামর জনগণকে তিনি তাঁর চিকিৎসার মাধ্যমে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন।
‘ডায়াবেটিস চিকিৎসা এবং প্রতিকার’ বই এর লেখক পরিচিতি

প্রফেসর ডাঃ মোঃ ফরিদ উদ্দিন মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া থানার অন্তর্গত গৌরকরণ গ্রামে ১৯৬০ সালের মার্চ মাসে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি বাংলাদেশের একজন বিশিষ্ট এন্ডোক্রাইনোলজিস্ট। দীর্ঘ ৩০ বছর ধরে বাংলাদেশের মানুষকে তিনি তাঁর চিকিৎসার মাধ্যমে সেবা দিয়ে আসছেন। তিনি বাংলাদেশ থেকে MBBS, DEM এবং MD (EM) ডিগ্রী লাভ করেন। প্রফেসর ডাঃ মোঃ ফরিদ উদ্দিন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (BSMMU) এর এন্ডোক্রাইনোলজি বিভাগের প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান ও কোর্স সমন্বয়কারী। উল্লেখ্য, তিনি বাংলাদেশে রমজান ও ডায়াবেটিস সচেতনতা কর্মসূচির পথপ্রদর্শক এবং বিগত ২২ বছর ধরে তিনি এই বিষয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। এই কর্মসূচির মাধ্যমে অসংখ্য ডায়াবেটিস রোগী নিরাপদে রমজানের রোজা পালন করে যাচ্ছেন। নিরাপদে ডায়াবেটিস রোগীর রোজা পালন এখন একটি জাতীয় কর্মসূচি।
প্রফেসর ডাঃ মোঃ ফরিদ উদ্দিন রমজানে পরিচালিত একাধিক আন্তর্জাতিক মাল্টিসেন্টার স্টাডি যেমন: EPIDIAR স্টাডি, DIAMICRON রমজান স্টাডি ইত্যাদির সাথেও জড়িত ছিলেন। তিনি বাংলাদেশে অনেক লোকাল ও আন্তর্জাতিক গবেষণা DAR-global survey, National Dia-Ramadan survey-এর সাথে জড়িত আছেন। তিনি রমজানে ডায়াবেটিস ব্যবস্থাপনার উপর বেশ কয়েকটি রিভিউ আর্টিকেল এর লেখক; যা লোকাল এবং ইনডেক্স জার্নালে প্রকাশিত হয়েছে। উল্লেখ্য, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তাঁর প্রায় ২০০ টিরও বেশি আর্টিকেল প্রকাশিত হয়েছে। তাঁর ‘রমজান ও ডায়াবেটিস’ বইটি বাংলাদেশের চিকিৎসকদের পাশাপাশি রোগীদের মধ্যেও অনেক জনপ্রিয়তা লাভ করে।
তিনি ডায়াবেটিস ও হরমোন বিষয়ক দেশ-বিদেশের বিভিন্ন সংগঠনের আজীবন সদস্য হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি বাংলাদেশের এন্ডোক্রাইনোলজিস্টদের প্রাণের সংগঠন ACEDB (Association of Clinical Endocrinologist & Diabetologist of Bangladesh)-এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এবং বর্তমান সভাপতি। তিনি বাংলাদেশে এন্ডোক্রাইনোলজি’র প্রয়োজনীয়তার বিষয়টি প্রতিষ্ঠিত করার জন্য আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। উল্লেখ্য, BSMMU-এর এন্ডোক্রাইনোলজি ডিপার্টমেন্ট-এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, খ্যাতিমান শিক্ষক এবং সংগঠক প্রফেসর ডাঃ মোঃ ফরিদ উদ্দিন-এর হাত ধরে MD ডিগ্রি প্রাপ্ত ১০০-জনেরও বেশি ডায়াবেটিস ও হরমোন বিশেষজ্ঞ সুনামের সাথে সারা বাংলাদেশে সেবা দিয়ে যাচ্ছেন।
এছাড়াও তিনি বাংলাদেশ ডায়াবেটিস গাইডলাইন, ডায়াবেটিস এবং প্রেগনেন্সি গাইডলাইন, ডায়া-রমজান গাইডলাইন, SAFES-SU-গাইডলাইন, পাঠ্যক্রম- MD (EM), FCPS (EM), ডায়াবেটিস গাইডলাইন ফর প্রাইমারি কেয়ার ফিজিশিয়ান-এর মূল সদস্য হিসেবেও যুক্ত আছেন। বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদকপ্রাপ্ত এই সাধককে আল্লাহ্ নেক হায়াত দান করুন।
FAQ
এই বই কি শুধু ডাক্তারদের জন্য?
না, এই বই শুধুমাত্র ডাক্তারদের জন্য নয়। এটি সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে যারা ডায়াবেটিস বা হৃদরোগে আক্রান্ত রোগী বা যারা ঝুঁকিতে আছেন, তাদের জন্য উপকারী।
আমি তো মেডিকেল সাইয়েন্সের কিছুই বুঝি না, তাহলে কি বুঝতে পারবো?
জি, নিশ্চয়ই। বইটি অত্যন্ত সহজ ভাষায় লেখা, যাতে চিকিৎসা বিষয়ে কোনো পূর্ব জ্ঞান ছাড়াই সবাই বুঝতে পারে।
বই দুইটি কে লিখেছেন?
ডায়াবেটিস বই: প্রফেসর ডাঃ মোঃ ফরিদ উদ্দিন (ডায়াবেটিস বিশেষজ্ঞ)
হার্ট বই: প্রফেসর ডাঃ কেএমএইচএস সিরাজুল হক (হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ)
বইটি কিভাবে পাবো?
অনলাইনে অর্ডার করলেই আপনার ঠিকানায় দ্রুত ডেলিভারি দিয়ে দেওয়া হবে।
ফোনে অর্ডার করতে কল করুনঃ
09613-758545
পাঠক অনুভূতি







Zafor Ahmed


Shahin Mallik


মঈন উদ্দীন


শেফাহোমিও

সদ্য প্রয়াত প্রফেসর ডাঃ টি.এ. চৌধুরী
গাইনিকোলজিস্ট

প্রফেসর ডাঃ মোহাম্মদ হানিফ
শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ
‘শিশুরোগ চিকিৎসা ওষুধ’ বইটি একটি অসাধারণ উদ্যোগ, যা সাধারণ বাবা-মায়েদের শিশুদের স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতন ও দক্ষ করে তুলবে। বইটিতে জ্বর, ঠান্ডা, ডায়রিয়া, খিঁচুনি ইত্যাদি সাধারণ সমস্যা নিয়ে অত্যন্ত সহজ ভাষায় কার্যকরী টিপস ও চিকিৎসার গাইডলাইন দেওয়া হয়েছে। জরুরি অবস্থায় করণীয় এবং ওষুধ ব্যবহারে সতর্কতা সংক্রান্ত নির্দেশনাগুলোও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বইটির সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো— চিকিৎসা বিষয়ক জটিল বিষয়গুলোও এমনভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে, যাতে মেডিকেল ব্যাকগ্রাউন্ড ছাড়াই সবাই বুঝতে পারে। অভিভাবকদের ভয়ের পরিবর্তে আত্মবিশ্বাস তৈরি করাই এই বইয়ের মূল শক্তি। সব বাবা-মায়ের হাতের নাগালে থাকা উচিত এমন একটি প্রয়োজনীয় বই।

Mohammad Shahid

প্রফেসর ডাঃ মো: ফরিদ উদ্দিন
প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান, এন্ডোক্রাইনোলজি, (ডায়াবেটিস ও হরমোন) বিভাগ, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়
ডায়াবেটিস একটি বিপাকীয় রোগ, যা বিশ্বব্যাপী দ্রুত বাড়ছে। বিশেষ করে উন্নয়নশীল দেশে এ রোগের প্রকোপ বেশি। সঠিক সচেতনতা ও জীবনযাপন পদ্ধতি অনুসরণ করলে এটি নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। ‘ডায়াবেটিস চিকিৎসা এবং প্রতিকার’ গ্রন্থে ডায়াবেটিসের জটিলতা, চিকিৎসা, খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাপনের দিকনির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। রোজা ও হজকালীন করণীয় সম্পর্কেও আলোচনা রয়েছে। বইটি সাধারণ মানুষ ও স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিতদের জন্য উপকারী হবে। বিভিন্ন দেশী-বিদেশী সূত্র ব্যবহার করে রচিত এ বই নির্ভুল করার চেষ্টা করেছি। আপনাদের মতামত ও পরামর্শ পরবর্তী সংস্করণকে সমৃদ্ধ করবে।